WikiIslam:Sandbox/ইসলাম কেন 'সন্ত্রাসবাদ' কে সমর্থন করে: Difference between revisions

From WikiIslam, the online resource on Islam
Jump to navigation Jump to search
m (i'll be back insha Allah.)
No edit summary
 
(4 intermediate revisions by 4 users not shown)
Line 1: Line 1:
{{Quote|{{Bukhari|4|52|220}}, See also: {{Muslim|4|1062}}, {{Muslim|4|1063}}, {{Muslim|4|1066}}, and {{Muslim|4|1067}}|আমাকে বিজয়ী করা হয়েছে ( শত্রুর হৃদয়ে ) ভয় সৃষ্টি করার মাধ্যমে }}
{{Quote|{{Bukhari|4|52|220}}, See also: {{Muslim|4|1062}}, {{Muslim|4|1063}}, {{Muslim|4|1066}}, and {{Muslim|4|1067}}|আমাকে বিজয়ী করা হয়েছে ( শত্রুর হৃদয়ে ) ভয় সৃষ্টি করার মাধ্যমে }}


অনেক ইসলামী (সন্ত্রাসবাদী) সংস্থা ব্যাখ্যা করেছে ইসলামে([[Islam]]) কেন সন্ত্রাসবাদের অনুমতি আছে । হামাস এবং আল কায়েদা([[Al Qaeda]]) এর মত সংস্থাগুলো এর ব্যাখ্যা দিয়েছে কুরআন([[Qur'an]]) এবং হাদিস([[Hadis]]) থেকে উদ্ধৃতি দিয়ে ।  
অনেক ইসলামী (সন্ত্রাসবাদী) সংগঠন ব্যাখ্যা করেছে ইসলামে([[Islam]]) কেন সন্ত্রাসবাদের অনুমতি আছে । হামাস এবং আল কায়েদা([[Al Qaeda]]) এর মত সংস্থাগুলো এর ব্যাখ্যা দিয়েছে কুরআন([[Qur'an]]) এবং হাদিস([[Hadis]]) থেকে উদ্ধৃতি দিয়ে ।  


==পবিত্র কুরআনে এর গ্রহণযোগ্যতা==
==পবিত্র কুরআনে এর সত্যতা==


===একজন মুসলিমকে হত্যা করা মানে পুরো মানবজাতিকে হত্যা করা===
===একজন মুসলিমকে হত্যা করা মানে পুরো মানবজাতিকে হত্যা করা===
Line 23: Line 23:
সাইফুল্লাহ([[Saifullah]]) শায়খ ওসামা বিন লাদেন([[Osama Bin Laden]]) (জন্মগ্রহণ ১৯৫৭), সেপ্টেম্বর ১১ (সন্ত্রাসী আক্রমণ)([[September 11 (Terrorist Attacks)|September 11 attacks]]) এর জন্য বহুল পরিচিত, সন্ত্রাসবাদকে গ্রহণযোগ্য হিসেবে প্রমাণ করার জন্য আল কুরআনের উদ্ধৃতি দিয়েছেন,<ref>[http://www.jihadunspun.com/intheatre_internal.php?article=109033&list=/home.php Sheikh Osama bin Laden’s speech to the people of Pakistan] - Translated From Urdu By Ahmed Al-Marid, September 26, 2007</ref> such as:
সাইফুল্লাহ([[Saifullah]]) শায়খ ওসামা বিন লাদেন([[Osama Bin Laden]]) (জন্মগ্রহণ ১৯৫৭), সেপ্টেম্বর ১১ (সন্ত্রাসী আক্রমণ)([[September 11 (Terrorist Attacks)|September 11 attacks]]) এর জন্য বহুল পরিচিত, সন্ত্রাসবাদকে গ্রহণযোগ্য হিসেবে প্রমাণ করার জন্য আল কুরআনের উদ্ধৃতি দিয়েছেন,<ref>[http://www.jihadunspun.com/intheatre_internal.php?article=109033&list=/home.php Sheikh Osama bin Laden’s speech to the people of Pakistan] - Translated From Urdu By Ahmed Al-Marid, September 26, 2007</ref> such as:


{{Quote|{{Quran|9|73}}|হে নবী! কাফির এবং মুনাফিকদের বিরুদ্ধে কঠোর সংগ্রাম কর, এবং তাদের প্রতি কঠোরতা অবলম্বন কর । তাদের চূড়ান্ত আবাস্থল হবে জাহান্নাম এবং এটি বড়ই নিকৃষ্ট স্থান ।}}  
{{Quote|{{Quran|9|73}}|হে নবী! কাফির এবং মুনাফিকদের বিরুদ্ধে কঠোর সংগ্রাম কর, এবং তাদের প্রতি কঠোরতা অবলম্বন কর । তাদের চূড়ান্ত আবাসস্থল হবে জাহান্নাম এবং এটি বড়ই নিকৃষ্ট স্থান ।}}  


{{Quote|{{Quran|5|51}}|হে ঈমানদার লোকেরা! তোমরা কখনই ইহুদি খ্রিস্টানদের নিজেদের বন্ধু এবং রক্ষাকারী হিসেবে গ্রহন করো না । (কেননা) এরা নিজেরাই (সব সময়) একে অপরের বন্ধু ; তোমাদের মধ্যে কেউ যদি এদের কাউকে বন্ধু বানিয়ে নেয় তাহলে সে তাদেরই দলভুক্ত হয়ে যাবে ; আর আল্লাহ কখনো যালিম সম্প্রদায়কে হেদায়াত দান করেন না ।}}
{{Quote|{{Quran|5|51}}|হে ঈমানদার লোকেরা! তোমরা কখনই ইহুদি খ্রিস্টানদের নিজেদের বন্ধু এবং রক্ষাকারী হিসেবে গ্রহন করো না । (কেননা) এরা নিজেরাই (সব সময়) একে অপরের বন্ধু ; তোমাদের মধ্যে কেউ যদি এদের কাউকে বন্ধু বানিয়ে নেয় তাহলে সে তাদেরই দলভুক্ত হয়ে যাবে ; আর আল্লাহ কখনো যালিম সম্প্রদায়কে হেদায়াত দান করেন না ।}}
Line 31: Line 31:
====ড. জাকির নায়েক====
====ড. জাকির নায়েক====


কয়েকজন সুনির্দিষ্ট পণ্ডিত যেমন ড. জাকির নায়েক ([[Zakir Naik]]) (জন্মগ্রহণ অক্টোবর ১৮, ১৯৬৫) have said all Muslims should be terrorist in the context of war and fighting (what is in the Islamic view) evils of society, but rejected terrorism which attacks and kills innocent civilians since he argues the verse below only applies in war. When he was asked about the following verse.
কয়েকজন সুনির্দিষ্ট পণ্ডিত যেমন ড. জাকির নায়েক ([[Zakir Naik]]) (জন্মগ্রহণ অক্টোবর ১৮, ১৯৬৫) বলেছেন যুদ্ধ এবং সমাজের অপকর্মগুলোকে (যেগুলো ইসলামী দৃষ্টিতে) প্রতিহত করার ক্ষেত্রে সকল মুসলিমকেই সন্ত্রাস হওয়া উচিত, কিন্তু তিনি এরকম সন্ত্রাসবাদকে অস্বীকার করেছেন যেটা নির্দোষ জনসাধারণকে আক্রমণ ও হত্যা করে । তিনি এর পেছনে এই যুক্তি দান করেন যে, নিম্নোক্ত কুরআনের আয়াতগুলো কেবলমাত্র যুদ্ধের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য । তাঁকে নিম্নোক্ত আয়াতটি সম্পর্কে তার মতামত জানতে চাইলে


{{Quote|{{Quran|8|60}}|"Against them make ready your strength to the utmost of your power, including steeds of war, to strike terror into (the hearts of) the enemies, of Allah and your enemies".}}
{{Quote|{{Quran|8|60}}|"তাদের (সাথে যুদ্ধের) জন্য যথাসাধ্য সাজ-সরঞ্জাম, শক্তি ও ঘোড়া প্রস্তুত রাখবে এবং এ দিয়ে তোমরা আল্লাহর দুশমন ও তোমাদের দুশমনদের ভীত-সন্ত্রস্ত করে দেবে ।"}}


He replied:
তিনি উত্তরে বললেন:


{{Quote||"Every Muslim should be a terrorist. A terrorist is a person who causes terror. The moment a robber sees a policeman he is terrified. A policeman is a terrorist for the robber . A Muslim should be a terrorist for the Robber and all other anti-social elements."<ref>[http://www.scribd.com/doc/17424528/Islam-and-Terrorism-by-Dr-Zakir-Naik Islam and Terrorism] - Dr Zakir Naik</ref><ref>Dr Zakir Naik - [http://www.ilovezakirnaik.com/misconceptions/a05.htm Why are most of the Muslims fundamentalists and terrorists?] - Misconceptions About Islam (FAQs)</ref>}}
{{Quote||"প্রত্যেক মুসলিমকেই সন্ত্রাস হওয়া উচিত । একজন সন্ত্রাস হল সেই ব্যক্তি যে ত্রাস সৃষ্টি করে । একজন ডাকাত যেই মাত্র একজন পুলিশকে দেখে তখনি তার মনে ত্রাস সৃষ্টি হয় । এখানে একজন পুলিশ হলেন ডাকাতটির জন্য একজন সন্ত্রাস । আর একজন মুসলিমকে হতে হবে একজন সন্ত্রাস ডাকাত এবং অন্যান্য সকল অসামাজিক কার্যকলাপের জন্য ।"<ref>[http://www.scribd.com/doc/17424528/Islam-and-Terrorism-by-Dr-Zakir-Naik Islam and Terrorism] - Dr Zakir Naik</ref><ref>Dr Zakir Naik - [http://www.ilovezakirnaik.com/misconceptions/a05.htm Why are most of the Muslims fundamentalists and terrorists?] - Misconceptions About Islam (FAQs)</ref>}}


==Justification in the Hadith==
==হাদীসে এর গ্রহণযোগ্যতা==


===Civilian Targets===
===অসামরিকরা লক্ষ্যবস্তু===


Terrorists use Muhammad's numerous caravan raids of Meccans that passed by Medina as justification for attacking civilian targets as well as military. Muhammad (the [[Uswa Hasana]]) organized 64 such raids from 622 CE to 630 CE, of which he personally led 27.
সন্ত্রাসবাদীরা সশস্ত্র বাহিনীর পাশাপাশি অসামরিকদের আক্রমণকে গ্রহণযোগ্যতা প্রমাণের ক্ষেত্রে মুহম্মদ (সঃ) এবং তার সাহাবীদের দ্বারা মদিনা দিয়ে অতিক্রমকারী মক্কার কুরাইশদের অনেকগুলো কাফেলা আক্রমণকে (Caravan Raids)<ref>http://en.wikipedia.org/wiki/Caravan_raids</ref> উদাহরণ হিসেবে ব্যাবহার করে । মুহম্মদ (সঃ) ৬২২ খ্রিঃ থেকে ৬৩০খ্রিঃ পর্যন্ত এরকম ৬৪ টি আক্রমণ সংঘটিত করেছেন যেগুলোর মধ্যে ২৭ টি সংঘটিত হয়েছে তাঁর নিজস্ব পরিচালনায় ।


*For further information, see: [http://wikiislam.com/wiki/Misconceptions_about_Jihad#You_Cannot_Kill_Non-Combatants.3F Scholars on killing civilian non combatants]
*আরো তথ্যের জন্য দেখুন: [http://wikiislam.com/wiki/Misconceptions_about_Jihad#You_Cannot_Kill_Non-Combatants.3F Scholars on killing civilian non combatants]


===Killing Civilians===
===অসামরিক লোকদের হত্যা করা===
[[File:Palestinians celebrate nine eleven 1.jpg|thumb|right|130px|Palestinians celebrate the deaths of 2,919 civilians in the 9/11 Islamic terror attacks on America and [http://www.youtube.com/watch?v=KrM0dAFsZ8k hand out free sweets]]]
[[File:Palestinians celebrate nine eleven 1.jpg|thumb|right|130px|ফিলিস্তিনিরা আমেরিকায় সংঘটিত ৯/১১ এর সন্ত্রাসী হামলায় ২,৯১৯ জনের মৃত্যুকে উদযাপন করছে এবং [http://www.youtube.com/watch?v=KrM0dAFsZ8k বিনামূল্যে মিষ্টি বিতরণ করছে]]]


When Muhammad made a peace deal with Banu Nadir and [[The Genocide of Banu Qurayza|Banu Qurayza]] and other Jewish tribes, the three leaders of the Jewish tribes were accused by him of breaking the peace treaty. Although he claimed only the three leaders of the tribes broke the peace treaty, Muhammad ordered the beheading of all the Jewish men and boys (who had begun to grow pubic hair).<ref>"''...Narrated Atiyyah al-Qurazi: I was among the captives of Banu Qurayzah. They (the Companions) examined us, and those who had begun to grow hair (pubes) were killed, and those who had not were not killed. I was among those who had not grown hair...''" - {{Abudawud|38|4390}}</ref> Combatants and non-combatants alike were slaughtered and the remaining women and young children were taken captive by the Muslims and sold in slave markets.<ref>Haykal, Muhammad Husayn (Author). Al-Faruqi, Ismail Raji (Translator). (2002). The Life of Muhammad. (p. 338). Selangor, Malaysia: Islamic Book Trust.</ref> This incident took place in the Battle of the Trench. Terrorist use this as justification to attack American civilians.<ref>[http://books.google.com/books?id=_ScS1MjUzdYC&printsec=frontcover&hl=de&sig=4v9XMEdNJvqmnHJYYLw2lHcAg2I#v=onepage&q=&f=false The historical Muhammad] - Von Irving M. Zeitlin</ref><ref>[http://realmuhammad.info/BanuNadir.html The Expulsion of Banu Nadir]</ref><ref name="Peterson">Peterson, Muhammad: the prophet of God, p. 125-127.</ref><ref name="Peterson"/><ref name="Ramadan140">Ramadan, In the Footsteps of the Prophet, p. 140f.</ref><ref name="Ramadan140"/><ref>Hodgson, The Venture of Islam, vol. 1, p. 191.</ref><ref>Brown, A New Introduction to Islam, p. 81.</ref>. Omar Bakri used this hadith as a justification as to why terrorism is allowed and why killing of civilians is allowed.<ref>[http://video.google.com/videoplay?docid=5532956235787015675# Islam - A mufti explains, why Muhammad killed Women and Children]</ref>
মুহম্মদ (সঃ) বানু নাদির, বানু কুরাইযা ([[The Genocide of Banu Qurayza|Banu Qurayza]]) এবং অন্যান্য ইহুদি গোত্রগুলোর সাথে একটি শান্তি চুক্তি করার কিছুকাল পর তারা চুক্তি ভঙ্গ করল । যদিও মুহম্মদ (সঃ) শুধুমাত্র তিন নেতাকে শান্তি চুক্তি ভঙ্গকারী হিসেবে অভিযুক্ত করেছিলেন, তিনি সকল ইহুদি পুরুষ এবং সাবালককে শিরচ্ছেদের আদেশ দিয়েছিলেন । .<ref>"''...আতিয়্যাহ আল-কুরাযি বর্ণনা করেছেন:আমি বানু কুরাইযার বন্দীদের মধ্যে ছিলাম । তাঁরা (সাহাবীরা) আমাদের পরীক্ষা করলেন, এবং যাদের চুল (pubic) গজানো শুরু হয়েছিল তাদেরকে হত্যা করা হল, আর যাদের সেটা ছিল না তাদেরকে হত্যা করা হয়নি । আমি তাদের মধ্যে ছিলাম যাদের চুল গজায় নি ।''"- {{Abudawud|38|4390}}</ref> সামরিক এবং অসামরিক সকলক প্রাপ্ত বয়স্ক পুরুষকে শিরচ্ছেদ করা হয়েছিল এবং নারী ও শিশুদের বন্দী করে যুদ্ধের সরঞ্জাম ও ঘোড়ার বিনিময়ে বিক্রয় করা হয়েছিল ।<ref>Haykal, Muhammad Husayn (Author). Al-Faruqi, Ismail Raji (Translator). (2002). The Life of Muhammad. (p. 338). Selangor, Malaysia: Islamic Book Trust.</ref> এই ঘটনাটি ঘটেছিল খন্দকের যুদ্ধে । সন্ত্রাসবাদীরা এই ঘটনাটিকে আমেরিকার অসামরিকদের উপর আক্রমণের গ্রহণযোগ্যতা প্রমাণে ব্যাবহার করে ।<ref>[http://books.google.com/books?id=_ScS1MjUzdYC&printsec=frontcover&hl=de&sig=4v9XMEdNJvqmnHJYYLw2lHcAg2I#v=onepage&q=&f=false The historical Muhammad] - Von Irving M. Zeitlin</ref><ref>[http://realmuhammad.info/BanuNadir.html The Expulsion of Banu Nadir]</ref><ref name="Peterson">Peterson, Muhammad: the prophet of God, p. 125-127.</ref><ref name="Peterson"/><ref name="Ramadan140">Ramadan, In the Footsteps of the Prophet, p. 140f.</ref><ref name="Ramadan140"/><ref>Hodgson, The Venture of Islam, vol. 1, p. 191.</ref><ref>Brown, A New Introduction to Islam, p. 81.</ref>. ওমার বাকরি এই হাদিসটি কেন সন্ত্রাসবাদ এবং অসামরিকদের হত্যা করা অনুমোদিত তা প্রমাণে ব্যাবহার করেছেন ।<ref>[http://video.google.com/videoplay?docid=5532956235787015675# Islam - A mufti explains, why Muhammad killed Women and Children]</ref>


===Justification for Killing Jews===
===ইহুদি হত্যার গ্রহণযোগ্যতা===
{{Main|Islamic Antisemitism}}
{{Main|Islamic Antisemitism}}


There are endless examples of anti-Semitism within Islamic scriptures. However, Hamas, an Islamic Resistance movement is Palestine, has justified the killing of Jewish Civilians using the hadith below, which they have also included in their Charter,<ref>[http://www.mideastweb.org/hamas.htm Hamas Charter] - MidEast Web Historical Documents</ref> Many other clerics and scholars<ref>[http://www.youtube.com/watch?v=f4XH6R8G4Mw Saudi Cleric: Jews Plant Gharqad Trees to Hide Behind When Muslims Come to Kill Them on Judgment Day] - MEMRI</ref> have also referred to this verse to justify the killing of Jews:
কুরআন হাদিসে ইহুদি-বিদ্বেষের অসংখ্য উদাহরণ রয়েছে । তবে ফিলিস্তিনের ইসলামী প্রতিরক্ষা আন্দোলন, হামাস অসামরিক ইহুদি হত্যা করার গ্রহণযোগ্যতা প্রমাণে নিম্নোক্ত হাদিস ব্যাবহার করে, যেটি তারা তাদের সনদপত্রেও নথিভুক্ত করেছে ,<ref>[http://www.mideastweb.org/hamas.htm Hamas Charter] - MidEast Web Historical Documents</ref> অন্যান্য অনেক যাজক এবং পণ্ডিতরাও<ref>[http://www.youtube.com/watch?v=f4XH6R8G4Mw Saudi Cleric: Jews Plant Gharqad Trees to Hide Behind When Muslims Come to Kill Them on Judgment Day] - MEMRI</ref> ইহুদি হত্যাকে গ্রহণযোগ্যতা দেয়ার জন্য উক্ত আয়াতকে উল্লেখ করেছেন ।


{{Quote|1={{Muslim|41|6985}}, See also: {{Muslim|41|6981}}, {{Muslim|41|6982}}, {{Muslim|41|6983}}, {{Muslim|41|6984}}, and {{Bukhari|4|56|791}}|2=Abu Huraira reported Allah's Messenger (may peace be upon him) as saying: The last hour would not come unless the Muslims will fight against the Jews and the Muslims would kill them until the Jews would hide themselves behind a stone or a tree and a stone or a tree would say: Muslim, or the servant of Allah, there is a Jew behind me; come and kill him; but the tree Gharqad would not say, for it is the tree of the Jews.}}
{{Quote|1={{Muslim|41|6985}}, এগুলোও দেখুন: {{Muslim|41|6981}}, {{Muslim|41|6982}}, {{Muslim|41|6983}}, {{Muslim|41|6984}}, এবং {{Bukhari|4|56|791}}|2= আবু হুরাইরা কর্তৃক বর্ণিত, আল্লাহর রাসুল (তাঁর উপর শান্তি বর্ষিত হউক) বলেছেনঃ কেয়ামত ততক্ষণ পর্যন্ত সংঘটিত হবে না যতক্ষণ না পর্যন্ত মুসলিমরা ইহুদিদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে লিপ্ত হবে এবং মুসলিমরা ইহুদিদেরকে হত্যা করবে যতক্ষণ পর্যন্ত ইহুদিরা পাথর অথবা গাছের পিছনে লুকাবে এবং সেই গাছ অথবা পাথর বলবেঃ হে মুসলিম, অথবা আল্লাহর বান্দা, আমার পিছনে একজন ইহুদি আছে ; এসো এবং তাঁকে হত্যা কর; কিন্তু গারকাদ গাছ ছাড়া, কারণ এটা ইহুদিদের গাছ । }}


===Killing Children===
===শিশুদের হত্যা করা===


As has already been shown, Muhammad's (therefore Islam's) definition of a child differs from a non-Muslims. In Islam a boy who has started puberty is considered an adult. However, for this section we will accept the Islamic understanding. Although Muhammad somewhat disapproved of the killing of woman and 'children', he made a clear exception for non-Muslim woman and children. When he was at war, one of his companions came to him and said they had found children and woman among the dead when they were using catapults.
আগেই দেখানো হয়েছে যে, অমুসলিমদের থেকে মুহম্মদ (সঃ) এর ( সে অর্থে ইসলাম এর) একটি শিশুর সংজ্ঞা ভিন্ন । ইসলাম এ একজন বালকের যখন বালেগ হয় (বয়ঃসন্ধি) তখন তাকে একজন প্রাপ্ত বয়স্ক হিসেবে ধরা হয় । যাই হোক, এই অনুচ্ছেদে শিশু বলতে আমরা ইসলামী মতের শিশুকে বোঝাব । যদিও মুহম্মদ (সঃ) নারী এবং 'শিশু' হত্যা নিষেধ করেছেন, কয়েকটি ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম মত দিয়েছেন ।যখন তিনি যুদ্ধে ছিলেন, তখন তাঁর একজন সাহাবী এসে তাঁকে বলল যে তাঁরা গোলা ব্যাবহারের সময় মৃতদের মধ্যে নারী ও শিশু খুঁজে পেয়েছেন ।


{{Quote|{{Bukhari|4|52|256}}|"The Prophet passed by me at a place called Al-Abwa or Waddan, and was asked whether it was permissible to attack the pagan warriors at night with the probability of exposing their women and children to danger. The Prophet replied, "They (i.e. women and children) are from them (i.e. pagans)."}}
{{Quote|{{Bukhari|4|52|256}}|"নবীজী (সঃ) আল-আবওয়া অথবা ওয়াদ্দান নামক স্থানে আমার পাশ দিয়ে গেলেন এবং তাঁকে জিজ্ঞেস করা হল যে যেখানে নারী এবং শিশুদের বিপদে পড়ার সম্ভাবনা আছে সেখানে পৌত্তলিক যোদ্ধাদের আক্রমণ করা ন্যায়সঙ্গত হবে কিনা । নবীজী (সঃ) উত্তরে বললেন, " তারা (অর্থাৎ নারী এবং শিশুরা ) তাদের (অর্থাৎ পৌত্তলিকদের) থেকেই আগত । "}}


Muhammad said "they are of them" more than 3 times when children were killed.
মুহম্মদ (সঃ) "তারা তাদেরই" এই কথাটি বলেছেন তিন বার যখন শিশুদেরকে হত্যা করা হয়েছিল ।


{{Quote|{{Muslim|19|4322}}|It is narrated by Sa'b b. Jaththama that he said (to the Holy Prophet)" Messenger of Allah, we kill the children of the polytheists during the night raids". He said: "They are from them".}}
{{Quote|{{Muslim|19|4322}}|সা'দ বিন জাসসামা বর্ণনা করেছেন যে, তিনি নবজি(সঃ) কে বললেন," আল্লাহর রাসুল, আমরা রাতের আক্রমণগুলোতে মুশরিকদের শিশুদের হত্যা করি ।" তিনি বললেন ," তারা তাদের থেকেই আগত ।"}}


Muslim terrorist use this as a justification for carrying out terrorist attacks even if it puts woman and children in danger are even if they get killed. Muslim cleric Omar Bakri Mohammed referred to this hadith to justify why killing children accidentally is Islamic.<ref>[http://video.google.com/videoplay?docid=5532956235787015675# Islam - A mufti explains, why Muhammad killed Women and Children]</ref>
সন্ত্রাসী আক্রমনে নারী এবং শিশুদের বিপদে পড়ার অথবা হত্যার সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও কি যুক্তিতে আক্রমণ পরিছালনা করা যাবে তা প্রমাণে মুসলিম সন্ত্রাসবাদীরা এটি ব্যাবহার করে । দুর্ঘটনাবশত শিশুদের মৃত্যু ঘটলে তা ইসলামী আইনের লঙ্ঘন হবে না - এটি প্রমাণে মুসলিম যাজক ওমার বাকরি মুহম্মাদ এই হাদিসটিকে ইঙ্গিত করেন ।<ref>[http://video.google.com/videoplay?docid=5532956235787015675# Islam - A mufti explains, why Muhammad killed Women and Children]</ref>


===Justification for Killing Homosexuals===
===সমকামীদের হত্যার প্রমাণ===
{{Main|Islam and Homosexuality}}
{{Main|Islam and Homosexuality}}


Many terrorist, as do Islamic Scholars, justify the killing of homosexuals using the hadith. Terrorist acts have been committed against homosexuals on a regular basis in countries like Iraq where currently there are death squads operating.<ref>Ben Lando - [http://www.iraqoilreport.com/security-conflict/iraqi-gay-community-a-target-1950/ Iraqi gay community a target] - Iraq Oil Report, July 9, 2009</ref><ref>[http://www.queerty.com/iraqs-new-hospital-patients-gay-men-20090424/ Iraq's New Hospital Patients: Gay Men] - Queerty, April 24, 2009</ref> They justify their acts based on the teachings and actions of Muhammad, who said:
অনেক সন্ত্রাসবাদী, এমনকি ইসলামী পণ্ডিতরাও হাদিসের মাধ্যমে সমকামীদের হত্যার বৈধতা প্রমাণ করেছেন । একারণে সমকামীদের বিরুদ্ধে নিয়মিত আক্রমণ দেখা গেছে ইরাকের মত দেশগুলোতে যেখানে বর্তমানে ডেথ স্কোয়াড(Death Squad) পরিচালিত হচ্ছে ।<ref>Ben Lando - [http://www.iraqoilreport.com/security-conflict/iraqi-gay-community-a-target-1950/ Iraqi gay community a target] - Iraq Oil Report, July 9, 2009</ref><ref>[http://www.queerty.com/iraqs-new-hospital-patients-gay-men-20090424/ Iraq's New Hospital Patients: Gay Men] - Queerty, April 24, 2009</ref> তারা তাদের এই আক্রমণকে মুহম্মদ(সঃ) এর শিক্ষা এবং কাজকে ভিত্তি করে গ্রহণযোগ্যতা দেয় , যিনি বলেছেন,


{{Quote|1={{Abudawud|38|4447}}|2=Whoever you find doing the action of the people of Loot, execute the one who does it and the one to whom it is done<ref>[http://www.scribd.com/doc/8949381/The-Ruling-for-Homosexuals The Ruling for Homosexuals] - Fatwa from IslamOnline</ref>}}
{{Quote|1={{Abudawud|38|4447}}|2=তোমাদের মধ্যে যে কেউই যদি লুত জাতির লোকদের মত কার্যকলাপ করছে এরকম খুঁজে পাও, হত্যা কর তাকে যে এটা করে এবং তাকেও যার প্রতি এটা করা হয় ।<ref>[http://www.scribd.com/doc/8949381/The-Ruling-for-Homosexuals The Ruling for Homosexuals] - Fatwa from IslamOnline</ref>}}


Muhammad’s first successor Abu Bakr (the father of [[Aisha]]) had a homosexual burned at the stake. The fourth caliph, Muhammad’s son-in-law Ali, ordered a sodomite thrown from the minaret of a mosque. Others he ordered to be stoned. One of the earliest and most authoritative commentators on the Koran, Ibn ‘Abbas (died 687) blended both approaches into a two-step execution in which “the sodomite should be thrown from the highest building in the town and then stoned.” Later it was decided that if no building were tall enough, the he could be shoved off a cliff.<ref name="Homosexuals"></ref> Regardless of the exact method, many jurist argue over the way the punishment should be carried out.<ref name="Homosexuals">Serge Trifkovic - [http://97.74.65.51/readArticle.aspx?ARTID=20145 Islam's Love-Hate Relationship with Homosexuality] - FrontPageMag, January 24, 2003</ref>
ইসলামের প্রথম খলিফা হযরত আবু বকর(রঃ) (আয়েশা (রঃ)([[Aisha]]) এর পিতা ) একজন সমকামীকে পুড়িয়ে হত্যা করেছিলেন । চতুর্থ খলিফা মুহম্মদ(সঃ) এর চাচাত ভাই, হযরত আলী (রঃ) এক পায়ুকামীকে মসজিদের মিনার থেকে ছুড়ে ফেলতে আদেশ দিয়েছিলেন । অন্যান্যদের তিনি প্রস্তারাঘাতে হত্যার আদেশ দিয়েছিলেন । প্রাথমিক সময়ের অন্যতম কুরআন ব্যাখ্যাকারী ইবনে আব্বাস (রঃ) ( মৃত্যুবরণ ৬৮৭) শাস্তি প্রদানের এই দুই পন্থাকে মিশ্রিত করে দুই ধাপী হত্যা প্রক্রিয়া তৈরি করেছেন যেটাতে বলা হয়েছে," পায়ুকামীদের মসজিদের মিনার থেকে ছুড়ে ফেলা হবে, তারপর পাথর দ্বারা আঘাত করা হবে ।" পরবর্তীতে এই সিদ্ধান্ত নেয়া হল যে, যদি কোন সুউচ্চ স্থাপনা পাওয়া না যায় তবে তাকে পর্বতচূড়া থেকে ফেলে দেয়া যেতে পারে ।<ref name="Homosexuals"></ref> এই সুনির্দিষ্ট পদ্ধতি থাকা সত্ত্বেও, অনেক বিচারক কোন পদ্ধতিতে শাস্তি দেয়া হবে সে বিষয়ে বিতর্ক করে থাকেন ।<ref name="Homosexuals">Serge Trifkovic - [http://97.74.65.51/readArticle.aspx?ARTID=20145 Islam's Love-Hate Relationship with Homosexuality] - FrontPageMag, January 24, 2003</ref>


===Killing Apostates (people who leave Islam)===
===ধর্মত্যাগীদের (যারা ইসলামধর্ম ত্যাগ করে) হত্যা করা===
{{Main|Islam and Apostasy}}
{{Main|Islam and Apostasy}}


According to Islam, people who leave Islam must face the death penalty. In 1992 Muslim militants gunned down Farag Foda, an Egyptian secularist. They claim they did so because the prophet ordered the death of apostates.
ইসলামী মতানুসারে, ইসলাম ধর্ম ত্যাগকারী ব্যক্তিকে অবশ্যই মৃত্যুদণ্ড ভোগ করতে হবে । ১৯৯২ সালে মুসলিম সেনারা ফারাগ ফোদা নামক এক মিসরীয় নাস্তিককে গুলি করে হত্যা করে । তারা দাবি করেছিল যে, তারা এটা করেছে কারণ নবীজী (সঃ) ধর্মত্যাগীদের হত্যার আদেশ দিয়েছিলেন ।


Before his death, Farag Foda was declared an [[Apostasy|apostate]] and foe of Islam. An Al-Azhar University scholar, Mohammed al-Ghazali, a witness before the court, declared it was not wrong to kill a foe of Islam. Al-Ghazali said: 
ফারাগ ফোদার মৃত্যুর আগে তাকে ধর্মত্যাগী ([[Apostasy|apostate]]) এবং ইসলামের শত্রু হিসেবে ঘোষণা করা হয় ।আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয় এর একজন পণ্ডিত, মুহম্মদ আল-গাযালি আদালতের সাক্ষী হিসেবে ঘোষণা করেছিলেন যে, ইসলাম এর একজন শত্রুকে হত্যা করা ভুল কাজ নয় । আল-গাযালি বলেছেন,  


{{Quote||The killing of Farag Foda was in fact the implementation of the punishment against an apostate which the imam (the Islamic leader) has failed to implement (undertake).<ref>Ana Belén Soage - [http://meria.idc.ac.il/journal/2007/issue2/jv11no2a3.html FARAJ FAWDA, OR THE COST OF FREEDOM OF EXPRESSION] - MERIA, June 8, 2007</ref>}}
{{Quote||প্রকৃতপক্ষে ফারাগ ফোদাকে হত্যা হল ধর্মত্যাগীর বিরুদ্ধে শাস্তিকে প্রয়োগ করা যেটা ইমাম (মুসলিমদের নেতা) প্রয়োগ (দায়ভার নিতে) করতে ব্যর্থ হয়েছেন ।<ref>Ana Belén Soage - [http://meria.idc.ac.il/journal/2007/issue2/jv11no2a3.html FARAJ FAWDA, OR THE COST OF FREEDOM OF EXPRESSION] - MERIA, June 8, 2007</ref>}}


This was due to the sayings of Muhammad, who said:
এর কারণ হল মুহম্মদ (সঃ) এর বাণী, যিনি বলেছেন,


{{Quote|{{Bukhari|9|84|57}}|"'Whoever changed his Islamic religion, then kill him.'"}}  
{{Quote|{{Bukhari|9|84|57}}|"'যে ব্যক্তিই তার ইসলাম ধর্মকে পরিবর্তন করল, তখন তাকে হত্যা কর'"}}  


One of his followers refused to sit down and talk until a Jewish man who left Islam was killed. Only after he was killed did he continue. <ref>"''...."I will not sit down till he has been killed. This is the judgment of Allah and His Apostle (for such cases) and repeated it thrice. Then Abu Musa ordered that the man be killed, and he was killed....''" - {{Bukhari|9|84|58}}</ref>
তাঁর একজন অনুসারী একজন ইহুদি ব্যক্তি যে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে আবার ইহুদি হয়েছে, তার খবর পাওয়ার পর তাকে হত্যা না করা পর্যন্ত বসতে অসম্মতি জানান । শুধুমাত্র তাকে হত্যা করে আসার পরি তিনি তা করলেন।<ref>"''...."I will not sit down till he has been killed. This is the judgment of Allah and His Apostle (for such cases) and repeated it thrice. Then Abu Musa ordered that the man be killed, and he was killed....''" - {{Bukhari|9|84|58}}</ref>


===Killing those who mock Muhammad===
===যারা মুহম্মদ(সঃ) কে বিদ্রুপ করে তাদের হত্যা করা===
{{Main|Islam and Freedom of Speech}}
{{Main|Islam and Freedom of Speech}}


Islamic scholars have declared that if a person mocks Muhammad, they must be killed.
ইসলামী পণ্ডিতরা ঘোষণা দিয়েছেন যে, যদি কোন ব্যক্তি মুহম্মদ(সঃ) কে বিদ্রুপ করে তাঁকে অবশ্যই হত্যা করতে হবে ।


{{Quote|[http://islamicemirate.com/Books/Ibn%20Taymiyyah%20on%20Killing%20Whoever%20Curses%20the%20Prophet.pdf The Drawn Sword Against the One Who Curses the Messenger - Pages 31-33]<BR>Ibn Taymiyyah|Whoever Curses the Prophet Peace and Blessings be Upon him, Muslim or Kafir, Must be Killed.}}
{{Quote|[http://islamicemirate.com/Books/Ibn%20Taymiyyah%20on%20Killing%20Whoever%20Curses%20the%20Prophet.pdf The Drawn Sword Against the One Who Curses the Messenger - Pages 31-33]<BR>Ibn Taymiyyah|যে ব্যক্তি নবীজিকে (তাঁর উপর শান্তি ও রহমত বর্ষিত হউক) অভিশাপ দেয়, সে হোক মুসলিম কিংবা কাফির, অবশ্যই তাকে হত্যা করতে হবে।}}


{{Quote|[http://islamicemirate.com/Books/Ibn%20Taymiyyah%20on%20Killing%20Whoever%20Curses%20the%20Prophet.pdf The Drawn Sword Against the One Who Curses the Messenger - Pages 31-33]<BR>Ibn Al-Munthir|"The general scholars agreed that whoever curses him, Peace and Blessings be upon him, must be killed. This was stated by Malik, Al-Layth, Ahmad, Ishaaq, and Ash-Shafi'ee, and Nu'man (Abu Hanifa) said that the Dhimmi (Jizya-paying non-Muslim) is not to be killed."}}
{{Quote|[http://islamicemirate.com/Books/Ibn%20Taymiyyah%20on%20Killing%20Whoever%20Curses%20the%20Prophet.pdf The Drawn Sword Against the One Who Curses the Messenger - Pages 31-33]<BR>Ibn Al-Munthir|"সাধারণ পণ্ডিতরা একমত হয়েছেন যে, যেই মুহম্মদ ( তাঁর উপর শান্তি ও রহমত বর্ষিত হউক) কে অভিশাপ দেয়, তাকে অবশ্যই হত্যা করতে হবে । এই বক্তব্য দিয়েছেন মালিক, আল-লাইস,আহমাদ,ইসহাক এবং আশ-শাফিয়ি, এবং নু'মান (আবু হানিফা) বলেছেন যে, জিম্মি ( কর প্রদানকারী অমুসলিম অধিবাসী) দের হত্যা করা হবে না ।"}}


{{Quote|[http://www.islam-qa.com/en/ref/22809/insulting%20the%20prophet Ruling on one who insults the Prophet (peace and blessings of Allaah be upon him)]<br>Shaykh al Munajid - Islam Q&A - Fatwa No. 22809|The Prophet (peace and blessings of Allaah be upon him) sometimes chose to forgive those who had insulted him, and sometimes '''he ordered that they should be executed''', if that served a greater purpose. But now his forgiveness is impossible because he is dead, so the execution of the one who insults him remains the right of Allaah, His Messenger and the believers, and the one who deserves to be executed cannot be let off, so the punishment must be carried out.
{{Quote|[http://www.islam-qa.com/en/ref/22809/insulting%20the%20prophet Ruling on one who insults the Prophet (peace and blessings of Allaah be upon him)]<br>Shaykh al Munajid - Islam Q&A - Fatwa No. 22809|নবীজী (তাঁর উপর শান্তি এবং রহমত বর্ষিত হউক) কখনো কখনো তাঁর বিদ্রুপকারীকে ক্ষমা করে দিয়েছেন আবার কখনো '''তাকে হত্যা করার আদেশ দিয়েছেন''', যদি তা গুরুতর হয়ে থাকে । কিন্তু এখনকার সময়ে তাঁর ক্ষমা পাওয়া সম্ভব নয় কারণ তিনি এখন জীবিত নন , তাই বিদ্রুপকারীকে হত্যা করাই আল্লাহ, তাঁর রাসুল এবং বিশ্বাসীদের অধিকারে থাকে , এবং যার মৃত্যুদণ্ডের অপরাধ হয়েছে তাকে ছেড়ে দেয়া যায় না, সুতরাং শাস্তি অবশ্যই প্রদান করতে হবে ।


Al-Saarim al-Maslool, 2/438  
Al-Saarim al-Maslool, 2/438  


Insulting the Prophet (peace and blessings of Allaah be upon him) is one of the worst of forbidden actions, and it constitutes kufr and apostasy from Islam, according to scholarly consensus, whether done seriously or in jest. The one who does that is to be executed '''even if he repents''' and whether he is a Muslim or a kaafir.}}
নবীজী (তাঁর উপর শান্তি এবং রহমত বর্ষিত হউক) কে বিদ্রুপ করা নিষেধকৃত নিকৃষ্ট কাজগুলোর মধ্যে অন্যতম , এবং পণ্ডিতদের ঐকমতের অনুযায়ী, এটা অবিশ্বাস এবং ইসলাম ধর্মত্যাগের পরিচয় প্রদান করে ,সেটা যেভাবেই করা হোক ইচ্ছাকৃত বা কৌতুকের বশে । যে এটা করে তাকে অবশ্যই হত্যা করতে হবে '''যদিও সে অনুতাপ প্রকাশ করে''' এবং সে মুসলিম বা কাফির যেই হয়ে থাকুক ।}}


'''Muhammad and his Jewish neighbour'''<BR>
'''মুহম্মদ(সঃ) এবং তাঁর ইহুদি প্রতিবেশি'''<BR>
Some Muslims say the Muhammad had a Jewish neighbour who threw rubbish at him, one day the person became ill and Muhammad visited her. This story is not present in any Islamic texts or hadiths and is thus most likely made-up. Neither have any scholars of the past mentioned it.
কতিপয় মুসলিম বলে থাকে যে মুহম্মদ(সঃ) এর একজন ইহুদি প্রতিবেশি ছিল যে তাঁর প্রতি আবর্জনা নিক্ষেপ করত । একদিন ঐ ব্যক্তি অসুস্থ হয়ে পড়ায় মুহম্মদ(সঃ) তাঁকে দেখতে গিয়েছিলেন । এতে ঐ ব্যক্তি মুগ্ধ হয়ে ইসলাম কবুল করলেন । কিন্তু এই ঘটনাটি কোন ইসলামী গ্রন্থ বা হাদিসে উল্লেখিত হয় নি । তাই এটাকে বানানো গল্প হিসেবে মনে করা হয় । এটি সম্বন্ধে কোন পণ্ডিতও উল্লেখ করেন নি ।


Muhammad reportedly said:
মুহম্মদ(সঃ) বলেছেন:


{{Quote|Sahih Muslim 19:4366|I will expel the Jews and Christians from the Arabian Peninsula and will not leave any but Muslim.}}
{{Quote|{{Muslim|19|4366}}|আমি ইহুদি ও খ্রিস্টানদের আরব সীমানা থেকে বিতাড়িত করব এবং কোন মুসলিমকে ত্যাগ করব না ।}}


Therefore he could not have had non-muslims neighbours in the later stage of his life.
সুতরাং, এ থেকে বলা যায় তাঁর জীবন সীমায় আশেপাশের সবাই মুসলিম হয়ে গিয়েছিল বা তাঁর কোন অমুসলিম প্রতিবেশী ছিল না ।


===Hating for Sake of Allah===
===আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য ঘৃণা করা===
{{Main|Love and Hate in Islam}}
{{Main|Love and Hate in Islam}}


Muhammad is noted to have said:
মুহম্মদ(সঃ) বলেছেন:


{{Quote|{{Abudawud|40|4582}}|The best of the actions is to love for the sake of Allah and to hate for the sake of Allah.}}
{{Quote|{{Abudawud|40|4582}}|কাজগুলোর মধ্যে সর্বোত্তম হল আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য ভালবাসা এবং আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য ঘৃণা করা ।}}


Many Muslims have used this as a justification to hate what they consider Kufr. Muhammad also said that fighting jihad is second only to the belief in him and Allah.
অনেক মুসলিম এই উক্তিকে এটা প্রমাণে ব্যাবহার করেছেন যে যেটাকে তারা অবিশ্বাস(কুফর) মনে করেন সেটাকে ঘৃণা করতে হবে । মুহম্মদ(সঃ) এটাও বলেছেন যে, জিহাদে অংশগ্রহণ করা হচ্ছে দ্বিতীয় সর্বোত্তম কাজ ।


{{Quote|{{Bukhari|1|2|25}}|Allah's Apostle was asked, "What is the best deed?" He replied, "To believe in Allah and His Apostle (Muhammad). The questioner then asked, "What is the next (in goodness)? He replied, "To participate in Jihad (religious fighting) in Allah's Cause."}}
{{Quote|{{Bukhari|1|2|25}}|আল্লাহর নবীকে জিজ্ঞাসা করা হল,"সর্বোত্তম কাজ কোনটি?" তিনি উত্তরে বললেন, " আল্লাহ এবং তাঁর রাসুল (সঃ) এর প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করা । প্রশ্নকর্তা তারপর জিজ্ঞেস করল,"এর পরে (দ্বিতীয় সর্বোত্তম) কোনটি? তিনি উত্তর দিলেন,"আল্লাহর পথে জিহাদে (ধর্মীয় যুদ্ধ) অংশগ্রহণ করা ।"}}


==Scholars on Terrorism==
==সন্ত্রাসবাদ বিষয়ে পণ্ডিতরা==
{{Main|Qur'an, Hadith and Scholars:Scholars on Jihad}}
{{Main|Qur'an, Hadith and Scholars:Scholars on Jihad}}


Ziauddin Barani (1285 - 1357) says in his book Fatawa-i Jahandari:
জিয়াউদ্দিন বারানি (১২৮৫-১৩৫৭) তাঁর বই ফাতওয়া-ই জাহান্দারিতে বলেন:


{{Quote|Ziauddin Barani, Fatwa|Musalmans will be favored and honored; infidels and men of bad faith will be faced with destitution and disgrace; the orders of the unlawful fate and the opposed creeds will be erased; the laws of the shari'at will be enforced on the seventy-two communities; and the enemies of God and the Prophet, will be '''condemned, banished, repudiated, and terrorized'''}}
{{Quote|Ziauddin Barani, Fatwa|মুসলিমদের অনুগ্রহ এবং সম্মান করা হবে; নাস্তিক এবং  খারাপ বিশ্বাসের লোকেরা নিঃস্ব এবং অপদস্থ হবে; বেআইনি নির্দেশ এবং বাঁধাগ্রস্ত ধর্মবিশ্বাসগুলো উৎপাটন করা হবে; ৭২ টি সম্প্রদায়ের উপর শারিয়াহ আইন জোরদার করা হবে; এবং সৃষ্টিকর্তা এবং তাঁর রাসুলের শত্রুদের '''দোষারোপ, বিতাড়িত, পরিত্যাগ এবং ভয় দেখানো হবে'''}}


Dr. Yusuf Azzam says, when talking about offensive Jihaad:
. ইয়ুসুফ আযযাম আক্রমণাত্মক জিহাদের ব্যাপারে বলতে গিয়ে বলেছেন:


{{Quote|[http://www.islamicemirate.com/fiqh-jurisprudence/jihad/1544-offensive-jihad-vs-defensive-jihad.html%20IslamicEmirate.com Offensive Jihad Vs. Defensive Jihad]<BR>Sheikh Abdullah Azzam|"Jihad Against the Kuffar is of two TypesOffensive Jihad (where the enemy is attacked in his own territory) ... [and] Defensive Jihad. This is expelling the Kuffar from our land, and it is Fard Ayn [personal religious obligation on Muslim individuals], a compulsory duty upon all ...
{{Quote|[http://www.islamicemirate.com/fiqh-jurisprudence/jihad/1544-offensive-jihad-vs-defensive-jihad.html%20IslamicEmirate.com Offensive Jihad Vs. Defensive Jihad]<BR>Sheikh Abdullah Azzam|"অবিশ্বাসীদের বিরুদ্ধে জিহাদ হল দুই প্রকারআক্রমণাত্মক জিহাদ (যেখানে শত্রুদের নিজস্ব ভূমিতে গিয়ে আক্রমণ করা হয়) ...[এবং] প্রতিরক্ষামূলক জিহাদ । যেটা অবিশ্বাসীদের আমাদের ভূমি থেকে বিতাড়িত করছে, এবং এটা হল ফরজে আইন [প্রতিটি মুসলিমের ব্যক্তিগত ধর্মীয় কর্তব্য], সবার উপর একটি বাধ্যতামূলক দায়িত্ব...


...Where the Kuffar [infidels] are not gathering to fight the Muslims, the fighting becomes Fard Kifaya [religious obligation on Muslim society] with the minimum requirement of appointing believers to guard borders, and the sending of an army at least once a year to '''terrorise the enemies of Allah'''. <ref>http://www.religioscope.com/info/doc/jihad/azzam_defence_3_chap1.htm</ref>}}
...যেখানে কুফফাররা [অবিশ্বাসী] মুসলিমদের বিরুদ্ধে যুদ্ধের জন্য জড় হচ্ছে না, সেখানে যুদ্ধ হয়ে যায় ফরজে কিফায়া [মুসলিম সমাজের উপর সামগ্রিক ধর্মীয় কর্তব্য] যেটাতে কেবল ন্যূনতম প্রয়োজনীয় বিশ্বাসীদের সীমানা পাহারায় নিয়োগ করা হয়, এবং বছরে কমপক্ষে একবার একদল সৈন্য '''আল্লাহর শত্রুদের ভয় দেখানোর জন্য''' পাঠানো হয় । <ref>http://www.religioscope.com/info/doc/jihad/azzam_defence_3_chap1.htm</ref>}}


==See Also==
==আরো পড়ুন==


* [[Misconceptions about Jihad]]
* [[Misconceptions about Jihad]]
Line 149: Line 149:
* [[The Root of Terrorism a la Islamic style|The Root of Terrorism a la Islamic style - The Diary of Muhammad]]
* [[The Root of Terrorism a la Islamic style|The Root of Terrorism a la Islamic style - The Diary of Muhammad]]


==References==
==রেফারেন্সেস==
{{reflist}}
{{reflist}}


[[Category:Jihad and Terrorism]]
[[Category:বাংলা (Bengali)]]
[[Category:Islamic Law]]

Latest revision as of 00:05, 22 February 2021

আমাকে বিজয়ী করা হয়েছে ( শত্রুর হৃদয়ে ) ভয় সৃষ্টি করার মাধ্যমে

অনেক ইসলামী (সন্ত্রাসবাদী) সংগঠন ব্যাখ্যা করেছে ইসলামে(Islam) কেন সন্ত্রাসবাদের অনুমতি আছে । হামাস এবং আল কায়েদা(Al Qaeda) এর মত সংস্থাগুলো এর ব্যাখ্যা দিয়েছে কুরআন(Qur'an) এবং হাদিস(Hadis) থেকে উদ্ধৃতি দিয়ে ।

পবিত্র কুরআনে এর সত্যতা

একজন মুসলিমকে হত্যা করা মানে পুরো মানবজাতিকে হত্যা করা

অনেক মুসলিম এবং অমুসলিম Quran 5:32 এর উল্লেখ করে ইসলাম ধর্মে কোন প্রকারের হত্যা কে নিন্দা জ্ঞাপন করে এবং বলে যে, একজন মানুষ কে হত্যা করা পুরো মানবজাতির উপর গণহত্যা চালানোর সামিল । এখন দেখা যাক কুরআনের সূরা মায়িদার উক্ত আয়াতে কী বলা আছে,

আমি বনী ইসরাইলদের জন্য এই বিধান জারি করলাম যে,কোন মানুষকে হত্যা করার কিংবা পৃথিবীতে ধ্বংসাত্মক কাজ (করার শাস্তি বিধান) ছাড়া কেউ যদি কাউকে হত্যা করে, সে যেন গোটা মানবজাতিকেই হত্যা করল; (আবার এমনিভাবে) কেউ যদি একজনের প্রাণ রক্ষা করে তবে সে যেন গোটা মানবজাতিকেই বাঁচিয়ে দিল ।

আয়াতটির তাৎপর্য
বহুল সম্মানিত এবং গ্রহনকৃত ইবনে কাসীর এর তাফসীর অনুযায়ী - প্রাথমিক দিকের কুরআন ব্যাখ্যাকারী, সায়ীদ ইবনে জুবাইর (যিনি মুহম্মদ(সঃ) এর সময় বেঁচে ছিলেন, এবং আয়েশা(রঃ) এর সাহাবী ছিলেন), বলেছেন:

.....সায়ীদ ইবনে জুবাইর বলেছেন, "যে একজন মুসলিম এর রক্ত ঝরাতে অনুমোদন দান করে, সে হল তার মত যে সকলের রক্ত ঝরাতে অনুমোদন দান করে । যে একজন মুসলিম এর রক্ত ঝরাতে নিষেধ করে, সে হল তার মত যে সকলের রক্ত ঝরাতে নিষেধ করে ।

সাধারণভাবে সন্ত্রাসবাদ

শাইখ ওসামা বিন লাদেন

সাইফুল্লাহ(Saifullah) শায়খ ওসামা বিন লাদেন(Osama Bin Laden) (জন্মগ্রহণ ১৯৫৭), সেপ্টেম্বর ১১ (সন্ত্রাসী আক্রমণ)(September 11 attacks) এর জন্য বহুল পরিচিত, সন্ত্রাসবাদকে গ্রহণযোগ্য হিসেবে প্রমাণ করার জন্য আল কুরআনের উদ্ধৃতি দিয়েছেন,[1] such as:

হে নবী! কাফির এবং মুনাফিকদের বিরুদ্ধে কঠোর সংগ্রাম কর, এবং তাদের প্রতি কঠোরতা অবলম্বন কর । তাদের চূড়ান্ত আবাসস্থল হবে জাহান্নাম এবং এটি বড়ই নিকৃষ্ট স্থান ।
হে ঈমানদার লোকেরা! তোমরা কখনই ইহুদি খ্রিস্টানদের নিজেদের বন্ধু এবং রক্ষাকারী হিসেবে গ্রহন করো না । (কেননা) এরা নিজেরাই (সব সময়) একে অপরের বন্ধু ; তোমাদের মধ্যে কেউ যদি এদের কাউকে বন্ধু বানিয়ে নেয় তাহলে সে তাদেরই দলভুক্ত হয়ে যাবে ; আর আল্লাহ কখনো যালিম সম্প্রদায়কে হেদায়াত দান করেন না ।
তোমরা কাফিরদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করতে থাক যতক্ষণ না পর্যন্ত (আল্লাহর জমিনে কুফরীর) ফিতনা বাকি থাকবে এবং দ্বীন সম্পূর্ণভাবে আল্লাহ তায়ালার জন্যই (নির্দিষ্ট) হয়ে যাবে ।

ড. জাকির নায়েক

কয়েকজন সুনির্দিষ্ট পণ্ডিত যেমন ড. জাকির নায়েক (Zakir Naik) (জন্মগ্রহণ অক্টোবর ১৮, ১৯৬৫) বলেছেন যুদ্ধ এবং সমাজের অপকর্মগুলোকে (যেগুলো ইসলামী দৃষ্টিতে) প্রতিহত করার ক্ষেত্রে সকল মুসলিমকেই সন্ত্রাস হওয়া উচিত, কিন্তু তিনি এরকম সন্ত্রাসবাদকে অস্বীকার করেছেন যেটা নির্দোষ জনসাধারণকে আক্রমণ ও হত্যা করে । তিনি এর পেছনে এই যুক্তি দান করেন যে, নিম্নোক্ত কুরআনের আয়াতগুলো কেবলমাত্র যুদ্ধের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য । তাঁকে নিম্নোক্ত আয়াতটি সম্পর্কে তার মতামত জানতে চাইলে

"তাদের (সাথে যুদ্ধের) জন্য যথাসাধ্য সাজ-সরঞ্জাম, শক্তি ও ঘোড়া প্রস্তুত রাখবে এবং এ দিয়ে তোমরা আল্লাহর দুশমন ও তোমাদের দুশমনদের ভীত-সন্ত্রস্ত করে দেবে ।"

তিনি উত্তরে বললেন:

"প্রত্যেক মুসলিমকেই সন্ত্রাস হওয়া উচিত । একজন সন্ত্রাস হল সেই ব্যক্তি যে ত্রাস সৃষ্টি করে । একজন ডাকাত যেই মাত্র একজন পুলিশকে দেখে তখনি তার মনে ত্রাস সৃষ্টি হয় । এখানে একজন পুলিশ হলেন ডাকাতটির জন্য একজন সন্ত্রাস । আর একজন মুসলিমকে হতে হবে একজন সন্ত্রাস ডাকাত এবং অন্যান্য সকল অসামাজিক কার্যকলাপের জন্য ।"[2][3]

হাদীসে এর গ্রহণযোগ্যতা

অসামরিকরা লক্ষ্যবস্তু

সন্ত্রাসবাদীরা সশস্ত্র বাহিনীর পাশাপাশি অসামরিকদের আক্রমণকে গ্রহণযোগ্যতা প্রমাণের ক্ষেত্রে মুহম্মদ (সঃ) এবং তার সাহাবীদের দ্বারা মদিনা দিয়ে অতিক্রমকারী মক্কার কুরাইশদের অনেকগুলো কাফেলা আক্রমণকে (Caravan Raids)[4] উদাহরণ হিসেবে ব্যাবহার করে । মুহম্মদ (সঃ) ৬২২ খ্রিঃ থেকে ৬৩০খ্রিঃ পর্যন্ত এরকম ৬৪ টি আক্রমণ সংঘটিত করেছেন যেগুলোর মধ্যে ২৭ টি সংঘটিত হয়েছে তাঁর নিজস্ব পরিচালনায় ।

অসামরিক লোকদের হত্যা করা

Error creating thumbnail: Unable to save thumbnail to destination
ফিলিস্তিনিরা আমেরিকায় সংঘটিত ৯/১১ এর সন্ত্রাসী হামলায় ২,৯১৯ জনের মৃত্যুকে উদযাপন করছে এবং বিনামূল্যে মিষ্টি বিতরণ করছে

মুহম্মদ (সঃ) বানু নাদির, বানু কুরাইযা (Banu Qurayza) এবং অন্যান্য ইহুদি গোত্রগুলোর সাথে একটি শান্তি চুক্তি করার কিছুকাল পর তারা চুক্তি ভঙ্গ করল । যদিও মুহম্মদ (সঃ) শুধুমাত্র তিন নেতাকে শান্তি চুক্তি ভঙ্গকারী হিসেবে অভিযুক্ত করেছিলেন, তিনি সকল ইহুদি পুরুষ এবং সাবালককে শিরচ্ছেদের আদেশ দিয়েছিলেন । .[5] সামরিক এবং অসামরিক সকলক প্রাপ্ত বয়স্ক পুরুষকে শিরচ্ছেদ করা হয়েছিল এবং নারী ও শিশুদের বন্দী করে যুদ্ধের সরঞ্জাম ও ঘোড়ার বিনিময়ে বিক্রয় করা হয়েছিল ।[6] এই ঘটনাটি ঘটেছিল খন্দকের যুদ্ধে । সন্ত্রাসবাদীরা এই ঘটনাটিকে আমেরিকার অসামরিকদের উপর আক্রমণের গ্রহণযোগ্যতা প্রমাণে ব্যাবহার করে ।[7][8][9][9][10][10][11][12]. ওমার বাকরি এই হাদিসটি কেন সন্ত্রাসবাদ এবং অসামরিকদের হত্যা করা অনুমোদিত তা প্রমাণে ব্যাবহার করেছেন ।[13]

ইহুদি হত্যার গ্রহণযোগ্যতা

কুরআন হাদিসে ইহুদি-বিদ্বেষের অসংখ্য উদাহরণ রয়েছে । তবে ফিলিস্তিনের ইসলামী প্রতিরক্ষা আন্দোলন, হামাস অসামরিক ইহুদি হত্যা করার গ্রহণযোগ্যতা প্রমাণে নিম্নোক্ত হাদিস ব্যাবহার করে, যেটি তারা তাদের সনদপত্রেও নথিভুক্ত করেছে ,[14] অন্যান্য অনেক যাজক এবং পণ্ডিতরাও[15] ইহুদি হত্যাকে গ্রহণযোগ্যতা দেয়ার জন্য উক্ত আয়াতকে উল্লেখ করেছেন ।

আবু হুরাইরা কর্তৃক বর্ণিত, আল্লাহর রাসুল (তাঁর উপর শান্তি বর্ষিত হউক) বলেছেনঃ কেয়ামত ততক্ষণ পর্যন্ত সংঘটিত হবে না যতক্ষণ না পর্যন্ত মুসলিমরা ইহুদিদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে লিপ্ত হবে এবং মুসলিমরা ইহুদিদেরকে হত্যা করবে যতক্ষণ পর্যন্ত ইহুদিরা পাথর অথবা গাছের পিছনে লুকাবে এবং সেই গাছ অথবা পাথর বলবেঃ হে মুসলিম, অথবা আল্লাহর বান্দা, আমার পিছনে একজন ইহুদি আছে ; এসো এবং তাঁকে হত্যা কর; কিন্তু গারকাদ গাছ ছাড়া, কারণ এটা ইহুদিদের গাছ ।

শিশুদের হত্যা করা

আগেই দেখানো হয়েছে যে, অমুসলিমদের থেকে মুহম্মদ (সঃ) এর ( সে অর্থে ইসলাম এর) একটি শিশুর সংজ্ঞা ভিন্ন । ইসলাম এ একজন বালকের যখন বালেগ হয় (বয়ঃসন্ধি) তখন তাকে একজন প্রাপ্ত বয়স্ক হিসেবে ধরা হয় । যাই হোক, এই অনুচ্ছেদে শিশু বলতে আমরা ইসলামী মতের শিশুকে বোঝাব । যদিও মুহম্মদ (সঃ) নারী এবং 'শিশু' হত্যা নিষেধ করেছেন, কয়েকটি ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম মত দিয়েছেন ।যখন তিনি যুদ্ধে ছিলেন, তখন তাঁর একজন সাহাবী এসে তাঁকে বলল যে তাঁরা গোলা ব্যাবহারের সময় মৃতদের মধ্যে নারী ও শিশু খুঁজে পেয়েছেন ।

"নবীজী (সঃ) আল-আবওয়া অথবা ওয়াদ্দান নামক স্থানে আমার পাশ দিয়ে গেলেন এবং তাঁকে জিজ্ঞেস করা হল যে যেখানে নারী এবং শিশুদের বিপদে পড়ার সম্ভাবনা আছে সেখানে পৌত্তলিক যোদ্ধাদের আক্রমণ করা ন্যায়সঙ্গত হবে কিনা । নবীজী (সঃ) উত্তরে বললেন, " তারা (অর্থাৎ নারী এবং শিশুরা ) তাদের (অর্থাৎ পৌত্তলিকদের) থেকেই আগত । "

মুহম্মদ (সঃ) "তারা তাদেরই" এই কথাটি বলেছেন তিন বার যখন শিশুদেরকে হত্যা করা হয়েছিল ।

সা'দ বিন জাসসামা বর্ণনা করেছেন যে, তিনি নবজি(সঃ) কে বললেন," আল্লাহর রাসুল, আমরা রাতের আক্রমণগুলোতে মুশরিকদের শিশুদের হত্যা করি ।" তিনি বললেন ," তারা তাদের থেকেই আগত ।"

সন্ত্রাসী আক্রমনে নারী এবং শিশুদের বিপদে পড়ার অথবা হত্যার সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও কি যুক্তিতে আক্রমণ পরিছালনা করা যাবে তা প্রমাণে মুসলিম সন্ত্রাসবাদীরা এটি ব্যাবহার করে । দুর্ঘটনাবশত শিশুদের মৃত্যু ঘটলে তা ইসলামী আইনের লঙ্ঘন হবে না - এটি প্রমাণে মুসলিম যাজক ওমার বাকরি মুহম্মাদ এই হাদিসটিকে ইঙ্গিত করেন ।[16]

সমকামীদের হত্যার প্রমাণ

অনেক সন্ত্রাসবাদী, এমনকি ইসলামী পণ্ডিতরাও হাদিসের মাধ্যমে সমকামীদের হত্যার বৈধতা প্রমাণ করেছেন । একারণে সমকামীদের বিরুদ্ধে নিয়মিত আক্রমণ দেখা গেছে ইরাকের মত দেশগুলোতে যেখানে বর্তমানে ডেথ স্কোয়াড(Death Squad) পরিচালিত হচ্ছে ।[17][18] তারা তাদের এই আক্রমণকে মুহম্মদ(সঃ) এর শিক্ষা এবং কাজকে ভিত্তি করে গ্রহণযোগ্যতা দেয় , যিনি বলেছেন,

তোমাদের মধ্যে যে কেউই যদি লুত জাতির লোকদের মত কার্যকলাপ করছে এরকম খুঁজে পাও, হত্যা কর তাকে যে এটা করে এবং তাকেও যার প্রতি এটা করা হয় ।[19]

ইসলামের প্রথম খলিফা হযরত আবু বকর(রঃ) (আয়েশা (রঃ)(Aisha) এর পিতা ) একজন সমকামীকে পুড়িয়ে হত্যা করেছিলেন । চতুর্থ খলিফা মুহম্মদ(সঃ) এর চাচাত ভাই, হযরত আলী (রঃ) এক পায়ুকামীকে মসজিদের মিনার থেকে ছুড়ে ফেলতে আদেশ দিয়েছিলেন । অন্যান্যদের তিনি প্রস্তারাঘাতে হত্যার আদেশ দিয়েছিলেন । প্রাথমিক সময়ের অন্যতম কুরআন ব্যাখ্যাকারী ইবনে আব্বাস (রঃ) ( মৃত্যুবরণ ৬৮৭) শাস্তি প্রদানের এই দুই পন্থাকে মিশ্রিত করে দুই ধাপী হত্যা প্রক্রিয়া তৈরি করেছেন যেটাতে বলা হয়েছে," পায়ুকামীদের মসজিদের মিনার থেকে ছুড়ে ফেলা হবে, তারপর পাথর দ্বারা আঘাত করা হবে ।" পরবর্তীতে এই সিদ্ধান্ত নেয়া হল যে, যদি কোন সুউচ্চ স্থাপনা পাওয়া না যায় তবে তাকে পর্বতচূড়া থেকে ফেলে দেয়া যেতে পারে ।[20] এই সুনির্দিষ্ট পদ্ধতি থাকা সত্ত্বেও, অনেক বিচারক কোন পদ্ধতিতে শাস্তি দেয়া হবে সে বিষয়ে বিতর্ক করে থাকেন ।[20]

ধর্মত্যাগীদের (যারা ইসলামধর্ম ত্যাগ করে) হত্যা করা

ইসলামী মতানুসারে, ইসলাম ধর্ম ত্যাগকারী ব্যক্তিকে অবশ্যই মৃত্যুদণ্ড ভোগ করতে হবে । ১৯৯২ সালে মুসলিম সেনারা ফারাগ ফোদা নামক এক মিসরীয় নাস্তিককে গুলি করে হত্যা করে । তারা দাবি করেছিল যে, তারা এটা করেছে কারণ নবীজী (সঃ) ধর্মত্যাগীদের হত্যার আদেশ দিয়েছিলেন ।

ফারাগ ফোদার মৃত্যুর আগে তাকে ধর্মত্যাগী (apostate) এবং ইসলামের শত্রু হিসেবে ঘোষণা করা হয় ।আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয় এর একজন পণ্ডিত, মুহম্মদ আল-গাযালি আদালতের সাক্ষী হিসেবে ঘোষণা করেছিলেন যে, ইসলাম এর একজন শত্রুকে হত্যা করা ভুল কাজ নয় । আল-গাযালি বলেছেন,

প্রকৃতপক্ষে ফারাগ ফোদাকে হত্যা হল ধর্মত্যাগীর বিরুদ্ধে শাস্তিকে প্রয়োগ করা যেটা ইমাম (মুসলিমদের নেতা) প্রয়োগ (দায়ভার নিতে) করতে ব্যর্থ হয়েছেন ।[21]

এর কারণ হল মুহম্মদ (সঃ) এর বাণী, যিনি বলেছেন,

"'যে ব্যক্তিই তার ইসলাম ধর্মকে পরিবর্তন করল, তখন তাকে হত্যা কর'"

তাঁর একজন অনুসারী একজন ইহুদি ব্যক্তি যে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে আবার ইহুদি হয়েছে, তার খবর পাওয়ার পর তাকে হত্যা না করা পর্যন্ত বসতে অসম্মতি জানান । শুধুমাত্র তাকে হত্যা করে আসার পরি তিনি তা করলেন।[22]

যারা মুহম্মদ(সঃ) কে বিদ্রুপ করে তাদের হত্যা করা

ইসলামী পণ্ডিতরা ঘোষণা দিয়েছেন যে, যদি কোন ব্যক্তি মুহম্মদ(সঃ) কে বিদ্রুপ করে তাঁকে অবশ্যই হত্যা করতে হবে ।

যে ব্যক্তি নবীজিকে (তাঁর উপর শান্তি ও রহমত বর্ষিত হউক) অভিশাপ দেয়, সে হোক মুসলিম কিংবা কাফির, অবশ্যই তাকে হত্যা করতে হবে।
"সাধারণ পণ্ডিতরা একমত হয়েছেন যে, যেই মুহম্মদ ( তাঁর উপর শান্তি ও রহমত বর্ষিত হউক) কে অভিশাপ দেয়, তাকে অবশ্যই হত্যা করতে হবে । এই বক্তব্য দিয়েছেন মালিক, আল-লাইস,আহমাদ,ইসহাক এবং আশ-শাফিয়ি, এবং নু'মান (আবু হানিফা) বলেছেন যে, জিম্মি ( কর প্রদানকারী অমুসলিম অধিবাসী) দের হত্যা করা হবে না ।"
নবীজী (তাঁর উপর শান্তি এবং রহমত বর্ষিত হউক) কখনো কখনো তাঁর বিদ্রুপকারীকে ক্ষমা করে দিয়েছেন আবার কখনো তাকে হত্যা করার আদেশ দিয়েছেন, যদি তা গুরুতর হয়ে থাকে । কিন্তু এখনকার সময়ে তাঁর ক্ষমা পাওয়া সম্ভব নয় কারণ তিনি এখন জীবিত নন , তাই বিদ্রুপকারীকে হত্যা করাই আল্লাহ, তাঁর রাসুল এবং বিশ্বাসীদের অধিকারে থাকে , এবং যার মৃত্যুদণ্ডের অপরাধ হয়েছে তাকে ছেড়ে দেয়া যায় না, সুতরাং শাস্তি অবশ্যই প্রদান করতে হবে ।

Al-Saarim al-Maslool, 2/438

নবীজী (তাঁর উপর শান্তি এবং রহমত বর্ষিত হউক) কে বিদ্রুপ করা নিষেধকৃত নিকৃষ্ট কাজগুলোর মধ্যে অন্যতম , এবং পণ্ডিতদের ঐকমতের অনুযায়ী, এটা অবিশ্বাস এবং ইসলাম ধর্মত্যাগের পরিচয় প্রদান করে ,সেটা যেভাবেই করা হোক ইচ্ছাকৃত বা কৌতুকের বশে । যে এটা করে তাকে অবশ্যই হত্যা করতে হবে যদিও সে অনুতাপ প্রকাশ করে এবং সে মুসলিম বা কাফির যেই হয়ে থাকুক ।

মুহম্মদ(সঃ) এবং তাঁর ইহুদি প্রতিবেশি
কতিপয় মুসলিম বলে থাকে যে মুহম্মদ(সঃ) এর একজন ইহুদি প্রতিবেশি ছিল যে তাঁর প্রতি আবর্জনা নিক্ষেপ করত । একদিন ঐ ব্যক্তি অসুস্থ হয়ে পড়ায় মুহম্মদ(সঃ) তাঁকে দেখতে গিয়েছিলেন । এতে ঐ ব্যক্তি মুগ্ধ হয়ে ইসলাম কবুল করলেন । কিন্তু এই ঘটনাটি কোন ইসলামী গ্রন্থ বা হাদিসে উল্লেখিত হয় নি । তাই এটাকে বানানো গল্প হিসেবে মনে করা হয় । এটি সম্বন্ধে কোন পণ্ডিতও উল্লেখ করেন নি ।

মুহম্মদ(সঃ) বলেছেন:

আমি ইহুদি ও খ্রিস্টানদের আরব সীমানা থেকে বিতাড়িত করব এবং কোন মুসলিমকে ত্যাগ করব না ।

সুতরাং, এ থেকে বলা যায় তাঁর জীবন সীমায় আশেপাশের সবাই মুসলিম হয়ে গিয়েছিল বা তাঁর কোন অমুসলিম প্রতিবেশী ছিল না ।

আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য ঘৃণা করা

মুহম্মদ(সঃ) বলেছেন:

কাজগুলোর মধ্যে সর্বোত্তম হল আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য ভালবাসা এবং আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য ঘৃণা করা ।

অনেক মুসলিম এই উক্তিকে এটা প্রমাণে ব্যাবহার করেছেন যে যেটাকে তারা অবিশ্বাস(কুফর) মনে করেন সেটাকে ঘৃণা করতে হবে । মুহম্মদ(সঃ) এটাও বলেছেন যে, জিহাদে অংশগ্রহণ করা হচ্ছে দ্বিতীয় সর্বোত্তম কাজ ।

আল্লাহর নবীকে জিজ্ঞাসা করা হল,"সর্বোত্তম কাজ কোনটি?" তিনি উত্তরে বললেন, " আল্লাহ এবং তাঁর রাসুল (সঃ) এর প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করা । প্রশ্নকর্তা তারপর জিজ্ঞেস করল,"এর পরে (দ্বিতীয় সর্বোত্তম) কোনটি? তিনি উত্তর দিলেন,"আল্লাহর পথে জিহাদে (ধর্মীয় যুদ্ধ) অংশগ্রহণ করা ।"

সন্ত্রাসবাদ বিষয়ে পণ্ডিতরা

জিয়াউদ্দিন বারানি (১২৮৫-১৩৫৭) তাঁর বই ফাতওয়া-ই জাহান্দারিতে বলেন:

মুসলিমদের অনুগ্রহ এবং সম্মান করা হবে; নাস্তিক এবং খারাপ বিশ্বাসের লোকেরা নিঃস্ব এবং অপদস্থ হবে; বেআইনি নির্দেশ এবং বাঁধাগ্রস্ত ধর্মবিশ্বাসগুলো উৎপাটন করা হবে; ৭২ টি সম্প্রদায়ের উপর শারিয়াহ আইন জোরদার করা হবে; এবং সৃষ্টিকর্তা এবং তাঁর রাসুলের শত্রুদের দোষারোপ, বিতাড়িত, পরিত্যাগ এবং ভয় দেখানো হবে
Ziauddin Barani, Fatwa

ড. ইয়ুসুফ আযযাম আক্রমণাত্মক জিহাদের ব্যাপারে বলতে গিয়ে বলেছেন:

"অবিশ্বাসীদের বিরুদ্ধে জিহাদ হল দুই প্রকার: আক্রমণাত্মক জিহাদ (যেখানে শত্রুদের নিজস্ব ভূমিতে গিয়ে আক্রমণ করা হয়) ...[এবং] প্রতিরক্ষামূলক জিহাদ । যেটা অবিশ্বাসীদের আমাদের ভূমি থেকে বিতাড়িত করছে, এবং এটা হল ফরজে আইন [প্রতিটি মুসলিমের ব্যক্তিগত ধর্মীয় কর্তব্য], সবার উপর একটি বাধ্যতামূলক দায়িত্ব... ...যেখানে কুফফাররা [অবিশ্বাসী] মুসলিমদের বিরুদ্ধে যুদ্ধের জন্য জড় হচ্ছে না, সেখানে যুদ্ধ হয়ে যায় ফরজে কিফায়া [মুসলিম সমাজের উপর সামগ্রিক ধর্মীয় কর্তব্য] যেটাতে কেবল ন্যূনতম প্রয়োজনীয় বিশ্বাসীদের সীমানা পাহারায় নিয়োগ করা হয়, এবং বছরে কমপক্ষে একবার একদল সৈন্য আল্লাহর শত্রুদের ভয় দেখানোর জন্য পাঠানো হয় । [23]

আরো পড়ুন

রেফারেন্সেস

  1. Sheikh Osama bin Laden’s speech to the people of Pakistan - Translated From Urdu By Ahmed Al-Marid, September 26, 2007
  2. Islam and Terrorism - Dr Zakir Naik
  3. Dr Zakir Naik - Why are most of the Muslims fundamentalists and terrorists? - Misconceptions About Islam (FAQs)
  4. http://en.wikipedia.org/wiki/Caravan_raids
  5. "...আতিয়্যাহ আল-কুরাযি বর্ণনা করেছেন:আমি বানু কুরাইযার বন্দীদের মধ্যে ছিলাম । তাঁরা (সাহাবীরা) আমাদের পরীক্ষা করলেন, এবং যাদের চুল (pubic) গজানো শুরু হয়েছিল তাদেরকে হত্যা করা হল, আর যাদের সেটা ছিল না তাদেরকে হত্যা করা হয়নি । আমি তাদের মধ্যে ছিলাম যাদের চুল গজায় নি ।"- Sunan Abu Dawud 38:4390
  6. Haykal, Muhammad Husayn (Author). Al-Faruqi, Ismail Raji (Translator). (2002). The Life of Muhammad. (p. 338). Selangor, Malaysia: Islamic Book Trust.
  7. The historical Muhammad - Von Irving M. Zeitlin
  8. The Expulsion of Banu Nadir
  9. 9.0 9.1 Peterson, Muhammad: the prophet of God, p. 125-127.
  10. 10.0 10.1 Ramadan, In the Footsteps of the Prophet, p. 140f.
  11. Hodgson, The Venture of Islam, vol. 1, p. 191.
  12. Brown, A New Introduction to Islam, p. 81.
  13. Islam - A mufti explains, why Muhammad killed Women and Children
  14. Hamas Charter - MidEast Web Historical Documents
  15. Saudi Cleric: Jews Plant Gharqad Trees to Hide Behind When Muslims Come to Kill Them on Judgment Day - MEMRI
  16. Islam - A mufti explains, why Muhammad killed Women and Children
  17. Ben Lando - Iraqi gay community a target - Iraq Oil Report, July 9, 2009
  18. Iraq's New Hospital Patients: Gay Men - Queerty, April 24, 2009
  19. The Ruling for Homosexuals - Fatwa from IslamOnline
  20. 20.0 20.1 Serge Trifkovic - Islam's Love-Hate Relationship with Homosexuality - FrontPageMag, January 24, 2003
  21. Ana Belén Soage - FARAJ FAWDA, OR THE COST OF FREEDOM OF EXPRESSION - MERIA, June 8, 2007
  22. "...."I will not sit down till he has been killed. This is the judgment of Allah and His Apostle (for such cases) and repeated it thrice. Then Abu Musa ordered that the man be killed, and he was killed...." - Sahih Bukhari 9:84:58
  23. http://www.religioscope.com/info/doc/jihad/azzam_defence_3_chap1.htm